বেগম খালেদা জিয়া আদালতে মায়া কান্না করছেন অনুকম্পা পাওয়ার জন্য খাদ্যমন্ত্রী মোঃ কামরুল ইসলাম বলেছেন। মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত তাকে ২৪২ ধারায় জবানবন্দী দিতে বলেছে। কিন্তু তিনি সেখানে রাজনৈতিক বক্তব্য দিচ্ছেন। এভাবে তিনি কতদিন অতিবাহিত করবেন তা তিনিই জানেন। আদালত অন্ধ ও বধির। আইন ও তথ্যের বাইরে আদালতের যাওয়ার সুযোগ নেই।
খালেদা জিয়া আদালতে রাজনৈতিক বক্তব্য দিয়ে নাটকীয়তা সৃষ্টি করছেন।আজ রোববার বেলা সাড়ে ১১ টায় গোপালগঞ্জ শিশু একাডেমি মিলানায়তনে ‘নিরাপদ খাদ্য আইন ২০১৩’ বাস্তবায়নে সচেতনতা শীর্ষক কর্মশালার উদ্বোধনী পর্বে তিনি তার বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, যুদ্ধ নয়, কূটনৈতিক তৎপরতার মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানের জন্য কাজ করছেন। এ তৎপরতার মাধ্যমে ইন্শাল্লাহ আমরা রহিঙ্গাদের দেশে ফিরিয়ে দিতে পারবো। এই দৃঢ় প্রত্যয় প্রধানমন্ত্রীর। তাদের জন্য সেভ-জোন সৃষ্টি করা হয়েছে। একটি গোষ্ঠী চায় রোহিঙ্গারা ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ুক; যাতে ভবিষ্যতে তাদেরকে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড ও জঙ্গিতৎপরতায় নিয়োজিত করা যায়। আর সেই অপচেষ্টায়ই লিপ্ত তারা।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, সংসদ নির্বাচণ ও নির্বাচণ কমিশনকে প্রশ্নবিদ্ধ করা হচ্ছে। বিভ্রান্তি মূলক বক্তব্য দিয়ে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রাকে নস্যাৎ করার ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। তাই ষড়যন্ত্র সম্পর্কে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। দেশের স্বার্থে উন্নয়নের আগ্রযাত্রা আব্যাহত ও গণতন্ত্র রক্ষায় সবাইকে সচেষ্ট থাকতে হবে। অতন্দ্র প্রহরীর মতো সজাগ থাকলে কেউ প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে পারবে না। উন্নয়নের ধারা আব্যাহত রাখতে সকল প্রতিবন্ধকতা উপেক্ষা করেই শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আবারও আওয়ামীলীগ সরকার গঠন করবে।
পরে খাদ্যমন্ত্রী কর্মশালার উদ্বোধন ঘোষণা করেন। কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও গোপালগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য লেঃ কর্ণেল (অবঃ) মুহাম্মদ ফারুক খান। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মোঃ মাহাবুবুল হক, এফএও প্রতিনিধি এ.কে.এম নুরুল আফসার। কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন গোপালগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোখলেসুর রহমান সরকার। উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি ও জেলা পরিষদ প্রশাসক চৌধূরী এমদাদুল হক, সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব আলী খান, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সাঈদুর রহমান খান, প্রমূখ।
তিনি আরও বলেন, যুদ্ধ নয়, কূটনৈতিক তৎপরতার মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানের জন্য কাজ করছেন। এ তৎপরতার মাধ্যমে ইন্শাল্লাহ আমরা রহিঙ্গাদের দেশে ফিরিয়ে দিতে পারবো। এই দৃঢ় প্রত্যয় প্রধানমন্ত্রীর। তাদের জন্য সেভ-জোন সৃষ্টি করা হয়েছে। একটি গোষ্ঠী চায় রোহিঙ্গারা ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ুক; যাতে ভবিষ্যতে তাদেরকে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড ও জঙ্গিতৎপরতায় নিয়োজিত করা যায়। আর সেই অপচেষ্টায়ই লিপ্ত তারা।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, সংসদ নির্বাচণ ও নির্বাচণ কমিশনকে প্রশ্নবিদ্ধ করা হচ্ছে। বিভ্রান্তি মূলক বক্তব্য দিয়ে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রাকে নস্যাৎ করার ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। তাই ষড়যন্ত্র সম্পর্কে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। দেশের স্বার্থে উন্নয়নের আগ্রযাত্রা আব্যাহত ও গণতন্ত্র রক্ষায় সবাইকে সচেষ্ট থাকতে হবে। অতন্দ্র প্রহরীর মতো সজাগ থাকলে কেউ প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে পারবে না। উন্নয়নের ধারা আব্যাহত রাখতে সকল প্রতিবন্ধকতা উপেক্ষা করেই শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আবারও আওয়ামীলীগ সরকার গঠন করবে।
পরে খাদ্যমন্ত্রী কর্মশালার উদ্বোধন ঘোষণা করেন। কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও গোপালগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য লেঃ কর্ণেল (অবঃ) মুহাম্মদ ফারুক খান। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মোঃ মাহাবুবুল হক, এফএও প্রতিনিধি এ.কে.এম নুরুল আফসার। কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন গোপালগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোখলেসুর রহমান সরকার। উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি ও জেলা পরিষদ প্রশাসক চৌধূরী এমদাদুল হক, সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব আলী খান, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সাঈদুর রহমান খান, প্রমূখ।
