লঙ্কানদের ৮.১তম ওভার শেষে ৪১/৫ সংগ্রহ নিয়ে দিশাহারা দেখাচ্ছিল । ১৫৯/৭ সংগ্রহ নিয়ে ইনিংস শেষ করলো শ্রীলঙ্কা।তবে ষষ্ঠ উইকেটে ৯৭ রানের জুটি গড়েন কুসাল পেরেরা ও থিসারা পেরেরা। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ষষ্ঠ উইকেটে এটি দ্বিতয়ি সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড। এমন শীর্ষ রেকর্ডে ২০১০-এ শ্রীলঙ্কারই বিপক্ষে ১০১ রানের জুটি গড়েন অস্ট্রেলিয়ার কেমেরন হোয়াইট ও মাইক হাসি। বাংলাদেশের বিপক্ষে ৪০ বলে ৬১ রান করেন কুসাল পেরেরা।
এতে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ১০০০ রান পূর্ণ হয় তার। ৩৪ ম্যাচের ক্যারিয়ারে এটি তার দশম ফিফটি, আর চলতি আসরে তৃতীয়। আর ৭২ ম্যাচে ক্যারিয়ারে প্রথম অর্ধশতকের দেখা পেলেন থিসারা পেরেরা। ৩৭ বলে ৫৮ রান করেন থিসারা। বল হাতে শুরুর দুই ওভারে ৪ রানে দুই উইকেট নেন মোস্তাফিজ। তবে ৪ ওভারের স্পেল শেষে তার ফিগার দাঁড়ায় ২/৩৯-এ। সবচেয়ে মিতব্যয়ী বোলার ছিলেন মিরাজ। ৪ ওভারের স্পেলে ১৬ রানে এক উইকেট নেন এ টাইগার অফস্পিনার।
দীর্ঘ বিরতিতে খেলতে নামলেন সাকিব আল হাসান। আর মাঠে নেমেই দেখালেন বল হাতে ঝলক। গতকাল ইনিংসের প্রথম ওভারেই নিজের হাতে বল তুলে নেন বাংলাদেশের অধিনায়ক সাকিব আর হাসান। প্রথম ওভারে তিনি দেন মাত্র ৩ রান। আর নিজের দ্বিতীয় ওভারের প্রথম বলেই দলকে সাফল্য এনে দেন বাংলাদেশর এ বাঁ-হাতি স্পিনার। কলেম্বার রণসিংহ প্রেমাদাসা মাঠে টস জিতে শ্রীলঙ্কাকে ব্যাটিং পাঠান সাকিব। ইনিংসে তৃতয়ি ওভারের প্রথম বলে দলীয় ১৫ রানে লঙ্কান ওপেনার দানুশকা গুনাতিলাকাকে সাজঘরে ফেরান বাংলাদেশ অধিনায়ক। গুনাতিলাকার আকাশ ছোঁয়া ক্যাচ অসাধারণ দক্ষতায় লুফে নেন সাব্বির রহমান। নিজের প্রথম ওভারে উইকেট নেন কাটার মাস্টার মোস্তাফিজুর রহমান। লঙ্কান ওপেনার কুসাল মেন্ডিসকে সাজঘরে ফেরান তিনি। ব্যক্তিগত ১১ রানে মিড উইকেটে মেন্ডিসের ক্যাচ লুফে নেন সৌম্য সরকার। এতে ৪ ওভার শেষে শ্রীলঙ্কার সংগ্রহ দাঁড়ায় ২২/২-এ।
ষষ্ঠ ওভারের দ্বিতীয় বলে ক্ষিপ্র ফিল্ডিংয়ে লঙ্কান ব্যাটসম্যান উপুল থারাঙ্গাকে রানআউট করে টাইগাররা। একই ওভারে লঙ্কান তারকা দাসুন শানাকাকে সাজঘরে ফেরান মোস্তাফিজ। মোস্তাফিজের ডেলিভারিতে উইকেটের পেছনে শানাকার ক্যাচ গ্লাভসবন্দি করেন মুশফিকুর রহীম। পাওয়ার প্লে’র ৬ ওভার শেষে শ্রীলঙ্কার সংগ্রহ দাঁড়ায় ৩৪/৪। আসরের চতুর্থ ম্যাচে এসে প্রথম উইকেটের দেখা পেলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ব্যক্তিগত ৩ রানে লঙ্কান ব্যাটসম্যান জীবন মেন্ডিসকে সাজঘরে ফেরান এ টাইগার অফস্পিনার।
দীর্ঘ বিরতিতে খেলতে নামলেন সাকিব আল হাসান। আর মাঠে নেমেই দেখালেন বল হাতে ঝলক। গতকাল ইনিংসের প্রথম ওভারেই নিজের হাতে বল তুলে নেন বাংলাদেশের অধিনায়ক সাকিব আর হাসান। প্রথম ওভারে তিনি দেন মাত্র ৩ রান। আর নিজের দ্বিতীয় ওভারের প্রথম বলেই দলকে সাফল্য এনে দেন বাংলাদেশর এ বাঁ-হাতি স্পিনার। কলেম্বার রণসিংহ প্রেমাদাসা মাঠে টস জিতে শ্রীলঙ্কাকে ব্যাটিং পাঠান সাকিব। ইনিংসে তৃতয়ি ওভারের প্রথম বলে দলীয় ১৫ রানে লঙ্কান ওপেনার দানুশকা গুনাতিলাকাকে সাজঘরে ফেরান বাংলাদেশ অধিনায়ক। গুনাতিলাকার আকাশ ছোঁয়া ক্যাচ অসাধারণ দক্ষতায় লুফে নেন সাব্বির রহমান। নিজের প্রথম ওভারে উইকেট নেন কাটার মাস্টার মোস্তাফিজুর রহমান। লঙ্কান ওপেনার কুসাল মেন্ডিসকে সাজঘরে ফেরান তিনি। ব্যক্তিগত ১১ রানে মিড উইকেটে মেন্ডিসের ক্যাচ লুফে নেন সৌম্য সরকার। এতে ৪ ওভার শেষে শ্রীলঙ্কার সংগ্রহ দাঁড়ায় ২২/২-এ।
ষষ্ঠ ওভারের দ্বিতীয় বলে ক্ষিপ্র ফিল্ডিংয়ে লঙ্কান ব্যাটসম্যান উপুল থারাঙ্গাকে রানআউট করে টাইগাররা। একই ওভারে লঙ্কান তারকা দাসুন শানাকাকে সাজঘরে ফেরান মোস্তাফিজ। মোস্তাফিজের ডেলিভারিতে উইকেটের পেছনে শানাকার ক্যাচ গ্লাভসবন্দি করেন মুশফিকুর রহীম। পাওয়ার প্লে’র ৬ ওভার শেষে শ্রীলঙ্কার সংগ্রহ দাঁড়ায় ৩৪/৪। আসরের চতুর্থ ম্যাচে এসে প্রথম উইকেটের দেখা পেলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ব্যক্তিগত ৩ রানে লঙ্কান ব্যাটসম্যান জীবন মেন্ডিসকে সাজঘরে ফেরান এ টাইগার অফস্পিনার।
