একটি যাত্রীবাহী বাস পাহাড়ের নিচে পড়ে পাঁচ জন নিহত ও অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছে নমিরসরাইয়ে ।সোমবার দুপুর দেড়টায় বারইয়ারহাট খাগড়াছড়ি সড়কের ইসলামপুর লোহারপুল এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। জোরারগঞ্জ থানা পুলিশ ও স্থানীয় লোকজন আহতদের উদ্ধার করে বিভিন্ন হাসপাতালে পাঠায় এবং নিহতদের লাশ উদ্ধার করেন।
নিহতরা হলেন- বাসের চালক মো.ইব্রাহীম (৪৫), খাগড়াছড়ি জেলা চাইন্দং গ্রামের মোনায়েম সওদাগরের স্ত্রী রহিমা বেগম (৫৫) ও করেরহাট ইউনিয়নের ফরেস্ট এলাকায় মো. ইসমাইল (৫০)। এছাড়া চিকিৎসাধীন অবস্থায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মারা গেছে দুইজন। তাদের নাম-পরিচয় পাওয়া যায়নি।আহতদের বারইয়ার কমর্ফোট হাসপাতাল, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ফেনী থেকে ছেড়ে আসা আলী পরিবহনের বাসটি সড়কের নয়টিলা মাজার অতিক্রম করে লোহারপুল এলাকায় একটি বাঁক নেয়ার সময় অপর দিক থেকে আসা শান্তি পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাসকে সাইড দিতে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পাহাড়ের নিচে পড়ে যায়। পরে স্থানীয় লোকজন বাসে রশি বেঁধে নিচে গিয়ে আহতদের উদ্ধার করে বিভিন্ন হাসপাতালে পাঠায়।জোরারগঞ্জ থানার উপ-পরিদর্শক বিপুল দেবনাথ জানান, বাসটি প্রায় দেড়শ’ মিটার নিচে পড়ে যায়। এসময় ঘটনাস্থলে তিনজন মারা যায় এবং কমপক্ষে ৩০ জন আহত হয়। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে আরো দুইজন মারা যান।
নিহতরা হলেন- বাসের চালক মো.ইব্রাহীম (৪৫), খাগড়াছড়ি জেলা চাইন্দং গ্রামের মোনায়েম সওদাগরের স্ত্রী রহিমা বেগম (৫৫) ও করেরহাট ইউনিয়নের ফরেস্ট এলাকায় মো. ইসমাইল (৫০)। এছাড়া চিকিৎসাধীন অবস্থায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মারা গেছে দুইজন। তাদের নাম-পরিচয় পাওয়া যায়নি।আহতদের বারইয়ার কমর্ফোট হাসপাতাল, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ফেনী থেকে ছেড়ে আসা আলী পরিবহনের বাসটি সড়কের নয়টিলা মাজার অতিক্রম করে লোহারপুল এলাকায় একটি বাঁক নেয়ার সময় অপর দিক থেকে আসা শান্তি পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাসকে সাইড দিতে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পাহাড়ের নিচে পড়ে যায়। পরে স্থানীয় লোকজন বাসে রশি বেঁধে নিচে গিয়ে আহতদের উদ্ধার করে বিভিন্ন হাসপাতালে পাঠায়।জোরারগঞ্জ থানার উপ-পরিদর্শক বিপুল দেবনাথ জানান, বাসটি প্রায় দেড়শ’ মিটার নিচে পড়ে যায়। এসময় ঘটনাস্থলে তিনজন মারা যায় এবং কমপক্ষে ৩০ জন আহত হয়। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে আরো দুইজন মারা যান।
