৩৭০ রান হোয়াইটওয়াশ থেকে বাঁচতে হলে সিরিজের শেষ ওয়ানডে ম্যাচে বাংলাদেশ দলকে করতে হবে। ইস্ট লন্ডনের বাফেলো পার্কে সিরিজে প্রথমবার টস জিতে ব্যাট করতে নেমে দক্ষিণ আফ্রিকার সংগ্রহ ৬ উইকেট হারিয়ে ৩৬৯ রান। এদিন ২টি করে উইকেট পেয়েছেন মেহেদী হাসান ও তাসকিন আহমেদ। রুবেল হোসেন নিয়েছেন একটি উইকেট।
এর আগে ৬৭ বলে ৯১ রান করে দলকে রানের পহাড়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন ডু প্লেসি। কিন্তু দলের ২৮৩ রানের সময় হঠাৎ করে চোট পান প্রোটিয়া অধিনায়ক।
ঘটনাটি ঘটে দ্রুত দুটি রান নিতে গিয়ে। টান লাগে শরীরের পেছন দিকে। রান পুরো করে মাটিতে শুয়ে পড়েন তিনি। খানিকটা চিকিৎসা চলে মাঠেই, কিন্তু হাঁটতেই পারছিলেন। শেষ পর্যন্ত ফিজিওর কাঁধে ভর দিয়ে মাঠ ছাড়েন খুড়িয়ে খুড়িয়ে। ১১৬ ম্যাচের ক্যারিয়ারে ৯ম সেঞ্চুরি থেকে মাত্র ৯ রান দূরে ছিলে তিনি। দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ঝড় তুলে ছিলেন ডি ভিলিয়ার্স। এবার ডু প্লেসি যেন তাকেও ছাড়িয়ে যেতে চাইছিলেন। হাঁকান ১০ চার ও একটি ছয়ের মার। ১৩২ রানের ২ উইকেট হারানোর দলকে মারক্রামকে সঙ্গে নিয়ে ১৫০ রানের জুটি উপহার দেন মাত্র ১১৬ বলে। তার মাঠ ছাড়ার পরই ৬০ বলে ৬৬ রান করে রান আউট হন অভিষিক্ত মারক্রাম। ৪৩ ওভার শেষে প্রোটিয়াদের সংগ্রহ ৩০৬ রান। তার পরই আগের ম্যাচে ১৬৭ রান করা ভয়ঙ্কর ব্যাটসম্যান ভিলিয়ার্স আউট হন আবারো রুবেলের বলে। তিনি ফিরেন ২০ রান করে।
প্রথম দুই ওয়ানডেতে একাদশে ছিলেননা মেহেদী হাসান মিরাজ। তবে তৃতীয় ও সিরিজের শেষ ম্যাচে মাঠে নেমে তুলে নিয়েছেন দুই উইকেট। টসে জিতে ব্যাট করতে নেমে ১১৯ রানের জুটি গড়েছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার দুই ওপেনার কুইন্টন ডি কক ও টেমবা বাভুমা। আগের দুই ম্যাচের মতই প্রোটিয়ারা হাটছিল বড় সংগ্রের দিকে। কিন্তু দলকে প্রথম স্বস্তি উপহারদেন মিরাজ। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ওয়ানডে খেলতে নেমেছিলেন হাশিম আমলার পরিবর্তে। ৪৮ রানের সময় মিরাজের বলে লিটনের হাতে ক্যাচ দেন তিনি। তাকে ফিরিয়ে বলতে গেলে দুই ওপেনারের উড়ন্ত সূচনা থামান তিনি। এরপর অধিনায়ক ডু প্লেসিকে নিয়ে দলের হাল ধরেছিলেন ডিকক। হাটছিলে সেঞ্চুরির পথে। সেই সময় মিরাজ ৭৩ রান করা ডি কককে কট এন্ড বোল্ড করে দেখান সাজঘরের পথ।
প্রথম দুই ওয়ানডেতে একাদশে ছিলেননা মেহেদী হাসান মিরাজ। তবে তৃতীয় ও সিরিজের শেষ ম্যাচে মাঠে নেমে তুলে নিয়েছেন দুই উইকেট। টসে জিতে ব্যাট করতে নেমে ১১৯ রানের জুটি গড়েছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার দুই ওপেনার কুইন্টন ডি কক ও টেমবা বাভুমা। আগের দুই ম্যাচের মতই প্রোটিয়ারা হাটছিল বড় সংগ্রের দিকে। কিন্তু দলকে প্রথম স্বস্তি উপহারদেন মিরাজ। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ওয়ানডে খেলতে নেমেছিলেন হাশিম আমলার পরিবর্তে। ৪৮ রানের সময় মিরাজের বলে লিটনের হাতে ক্যাচ দেন তিনি। তাকে ফিরিয়ে বলতে গেলে দুই ওপেনারের উড়ন্ত সূচনা থামান তিনি। এরপর অধিনায়ক ডু প্লেসিকে নিয়ে দলের হাল ধরেছিলেন ডিকক। হাটছিলে সেঞ্চুরির পথে। সেই সময় মিরাজ ৭৩ রান করা ডি কককে কট এন্ড বোল্ড করে দেখান সাজঘরের পথ।
