মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ জেলা পর্যায়ে জাতীয় দিবসের অনুষ্ঠানে ইউনিফর্মধারী ব্যক্তিরা জাতীয় পতাকার প্রতি অসম্মান দেখাচ্ছেন জানিয়ে এ বিষয়ে সবাইকে সতর্ক করেছে । মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের কাছে গত ৩১শে ডিসেম্বর পাঠানো এক চিঠিতে সংশ্লিষ্টদের সতর্ক করা হয়। চিঠিতে বলা হয়েছে, জাতীয় পতাকা বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও মর্যাদার প্রতীক। এর মর্যাদা সমুন্নত রাখা প্রত্যেক নাগরিকের দায়িত্ব ও কর্তব্য। বাংলাদেশের পতাকা বিধিমালা, ১৯৭২-এ জাতীয় পতাকা সংক্রান্ত বিধিমালা সন্নিবেশিত রয়েছে, যার প্রতিপালন বাধ্যতামূলক। বিভিন্ন দিবসে আনুষ্ঠানিকভাবে পতাকা উত্তোলনের বিষয়ে পতাকা বিধিমালার বিধানও মনে করিয়ে দিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। যে ক্ষেত্রে আনুষ্ঠানিকভাবে পতাকা উত্তোলন করা হয়, সেক্ষেত্রে একই সঙ্গে জাতীয় সংগীত গাইতে হবে। যখন জাতীয় সংগীত বাজানো হয় এবং জাতীয় পতাকা প্রদর্শিত হয় তখন উপস্থিত সকলে পতাকার দিকে মুখ করে দাঁড়াবেন।

ইউনিফর্মধারীরা স্যালুটরত থাকবেন। পতাকা প্রদর্শন না করা হলে উপস্থিত সকলে বাদ্যযন্ত্রের দিকে মুখ করে দাঁড়াবেন, ইউনিফর্মধারীরা জাতীয় সংগীতের শুরু হতে শেষ পর্যন্ত স্যালুটরত থাকবেন। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ বলছে, সমপ্রতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, জেলা পর্যায়ে জাতীয় দিবসগুলোতে আনুষ্ঠানিকভাবে পতাকা উত্তোলনের সময় কতিপয় জেলার ইউনিফর্মধারী ব্যক্তি বিধি অনুযায়ী জাতীয় পতাকার প্রতি যথাযথভাবে সম্মান প্রদর্শন না করে জেলা প্রশাসকের সঙ্গে পতাকা উত্তোলন করছেন, যা বিধিবহির্ভূত। এমতাবস্থায় আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের সময় পতাকা বিধিমালা, ১৯৭২-এর বিধি-বিধান কঠোরভাবে অনুসরণের জন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে সতর্ক করা হলো। ভবিষ্যতে পতাকা বিধিমালা যথাযথভাবে অনুসরণ করতে চিঠিতে সংশ্লিষ্টদের অনুরোধ জানানো হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব, জননিরাপত্তা বিভাগ, স্থানীয় সরকার বিভাগ ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব, সুরক্ষা সেবা বিভাগের সচিব ছাড়াও সব বিভাগীয় কমিশনার, ডেপুটি কমিশনার (ডিসি) ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের (ইউএনও) কাছে এই চিঠি পাঠানো হয়েছে। জেলা পর্যায়ে জাতীয় দিবসের অনুষ্ঠানে ইউনিফর্মধারী ব্যক্তিরা জাতীয় পতাকার প্রতি অসম্মান দেখাচ্ছেন জানিয়ে এ বিষয়ে সবাইকে সতর্ক করেছে জেলা পর্যায়ে জাতীয় দিবসের অনুষ্ঠানে ইউনিফর্মধারী ব্যক্তিরা জাতীয় পতাকার প্রতি অসম্মান দেখাচ্ছেন জানিয়ে এ বিষয়ে সবাইকে সতর্ক করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের কাছে গত ৩১শে ডিসেম্বর পাঠানো এক চিঠিতে সংশ্লিষ্টদের সতর্ক করা হয়। চিঠিতে বলা হয়েছে, জাতীয় পতাকা বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও মর্যাদার প্রতীক। এর মর্যাদা সমুন্নত রাখা প্রত্যেক নাগরিকের দায়িত্ব ও কর্তব্য। বাংলাদেশের পতাকা বিধিমালা, ১৯৭২-এ জাতীয় পতাকা সংক্রান্ত বিধিমালা সন্নিবেশিত রয়েছে, যার প্রতিপালন বাধ্যতামূলক। বিভিন্ন দিবসে আনুষ্ঠানিকভাবে পতাকা উত্তোলনের বিষয়ে পতাকা বিধিমালার বিধানও মনে করিয়ে দিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। যে ক্ষেত্রে আনুষ্ঠানিকভাবে পতাকা উত্তোলন করা হয়, সেক্ষেত্রে একই সঙ্গে জাতীয় সংগীত গাইতে হবে। যখন জাতীয় সংগীত বাজানো হয় এবং জাতীয় পতাকা প্রদর্শিত হয় তখন উপস্থিত সকলে পতাকার দিকে মুখ করে দাঁড়াবেন।

ইউনিফর্মধারীরা স্যালুটরত থাকবেন। পতাকা প্রদর্শন না করা হলে উপস্থিত সকলে বাদ্যযন্ত্রের দিকে মুখ করে দাঁড়াবেন, ইউনিফর্মধারীরা জাতীয় সংগীতের শুরু হতে শেষ পর্যন্ত স্যালুটরত থাকবেন। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ বলছে, সমপ্রতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, জেলা পর্যায়ে জাতীয় দিবসগুলোতে আনুষ্ঠানিকভাবে পতাকা উত্তোলনের সময় কতিপয় জেলার ইউনিফর্মধারী ব্যক্তি বিধি অনুযায়ী জাতীয় পতাকার প্রতি যথাযথভাবে সম্মান প্রদর্শন না করে জেলা প্রশাসকের সঙ্গে পতাকা উত্তোলন করছেন, যা বিধিবহির্ভূত। এমতাবস্থায় আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের সময় পতাকা বিধিমালা, ১৯৭২-এর বিধি-বিধান কঠোরভাবে অনুসরণের জন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে সতর্ক করা হলো। ভবিষ্যতে পতাকা বিধিমালা যথাযথভাবে অনুসরণ করতে চিঠিতে সংশ্লিষ্টদের অনুরোধ জানানো হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব, জননিরাপত্তা বিভাগ, স্থানীয় সরকার বিভাগ ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব, সুরক্ষা সেবা বিভাগের সচিব ছাড়াও সব বিভাগীয় কমিশনার, ডেপুটি কমিশনার (ডিসি) ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের (ইউএনও) কাছে এই চিঠি পাঠানো হয়েছে। । মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের কাছে গত ৩১শে ডিসেম্বর পাঠানো এক চিঠিতে সংশ্লিষ্টদের সতর্ক করা হয়। চিঠিতে বলা হয়েছে, জাতীয় পতাকা বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও মর্যাদার প্রতীক। এর মর্যাদা সমুন্নত রাখা প্রত্যেক নাগরিকের দায়িত্ব ও কর্তব্য। বাংলাদেশের পতাকা বিধিমালা, ১৯৭২-এ জাতীয় পতাকা সংক্রান্ত বিধিমালা সন্নিবেশিত রয়েছে, যার প্রতিপালন বাধ্যতামূলক। বিভিন্ন দিবসে আনুষ্ঠানিকভাবে পতাকা উত্তোলনের বিষয়ে পতাকা বিধিমালার বিধানও মনে করিয়ে দিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। যে ক্ষেত্রে আনুষ্ঠানিকভাবে পতাকা উত্তোলন করা হয়, সেক্ষেত্রে একই সঙ্গে জাতীয় সংগীত গাইতে হবে। যখন জাতীয় সংগীত বাজানো হয় এবং জাতীয় পতাকা প্রদর্শিত হয় তখন উপস্থিত সকলে পতাকার দিকে মুখ করে দাঁড়াবেন।

ইউনিফর্মধারীরা স্যালুটরত থাকবেন। পতাকা প্রদর্শন না করা হলে উপস্থিত সকলে বাদ্যযন্ত্রের দিকে মুখ করে দাঁড়াবেন, ইউনিফর্মধারীরা জাতীয় সংগীতের শুরু হতে শেষ পর্যন্ত স্যালুটরত থাকবেন। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ বলছে, সমপ্রতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, জেলা পর্যায়ে জাতীয় দিবসগুলোতে আনুষ্ঠানিকভাবে পতাকা উত্তোলনের সময় কতিপয় জেলার ইউনিফর্মধারী ব্যক্তি বিধি অনুযায়ী জাতীয় পতাকার প্রতি যথাযথভাবে সম্মান প্রদর্শন না করে জেলা প্রশাসকের সঙ্গে পতাকা উত্তোলন করছেন, যা বিধিবহির্ভূত। এমতাবস্থায় আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের সময় পতাকা বিধিমালা, ১৯৭২-এর বিধি-বিধান কঠোরভাবে অনুসরণের জন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে সতর্ক করা হলো। ভবিষ্যতে পতাকা বিধিমালা যথাযথভাবে অনুসরণ করতে চিঠিতে সংশ্লিষ্টদের অনুরোধ জানানো হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব, জননিরাপত্তা বিভাগ, স্থানীয় সরকার বিভাগ ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব, সুরক্ষা সেবা বিভাগের সচিব ছাড়াও সব বিভাগীয় কমিশনার, ডেপুটি কমিশনার (ডিসি) ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের (ইউএনও) কাছে এই চিঠি পাঠানো হয়েছে।
Share Now
December 2025
M T W T F S S
1234567
891011121314
15161718192021
22232425262728
293031