জেলা প্রশাসক (ডিসি) মো. আলী হোসেন ঘূর্ণিঝড় ‘মোরা’ মোকাবেলায় কক্সবাজারের উপকূলীয় এলাকায় সর্বাত্মক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন। সোমবার সকাল ১১টায় ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলায় জেলা প্রশাসনের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত এক প্রস্তুতি সভায় সভাপতিত্বকালে তিনি একথা জানান।সভায় অন্যদের মধ্যে বিভিন্ন সরকারি দফতর, এনজিও, আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। সভায় জানানো হয়, সোমবার সন্ধ্যা নাগাদ ঘূর্ণিঝড়টির উপকূলে আঘাত হানার সম্ভাবনা রয়েছে। এ ব্যাপারে সর্বাত্মক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। লোকজনকে নিরাপদ আশ্রয়ে আনার জন্য ইতিমধ্যেই মাইকিং শুরু হয়েছে। রেডক্রিসেন্টের কর্মীরা এই কাজ শুরু করেছেন। এ ব্যাপারে পর্যাপ্ত যানবাহনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। আশ্রয়কেন্দ্রগুলো খুলে দেওয়া হয়েছে। যারা আশ্রয়কেন্দ্রে আসছেন তাদের জন্য খাবারের ব্যবস্থা রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
সভায় আরও জানানো হয়, অধিকাংশ মাছ ধরার নৌকা ইতিমধ্যে নিরাপদ আশ্রয়ে ফিরে এসেছে। স্বল্প সংখ্যা নৌকা যেগুলো এখনো উপকূলে ফিরে আসতে পারেনি তাদের নৌবাহিনীর মাধ্যমে বিশেষ সতর্কতা মূলক ব্যবস্থা গ্রহণের কথা জানানো হয়েছে।এতে আরও জানানো হয়, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ থাকায় এগুলো আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহারের সিদ্ধান্ত হয়েছে। কক্সবাজারে ৮৮টি মেডিকেল টিম কাজ করবে। ৫৩৮টি সাইক্লোন সেন্টারে পাঁচ লক্ষাধিক লোক আশ্রয় নিতে পারবেন বলে জেলা প্রশাসন জানিয়েছে।
এদিকে আবহাওয়া অফিসের আবহাওয়াবিদ নাজমুল হক জানিয়েছেন, ঘূর্ণিঝড়টির সোমবার সন্ধ্যার পর কক্সবাজার উপকূল অতিক্রম করার সম্ভাবনা রয়েছে। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে বৃষ্টিসহ ঘণ্টায় ৮৮ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। উপকূলে স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ৫ ফুট বেশি জোয়ারের সম্ভাবনা রয়েছে।
সভায় আরও জানানো হয়, অধিকাংশ মাছ ধরার নৌকা ইতিমধ্যে নিরাপদ আশ্রয়ে ফিরে এসেছে। স্বল্প সংখ্যা নৌকা যেগুলো এখনো উপকূলে ফিরে আসতে পারেনি তাদের নৌবাহিনীর মাধ্যমে বিশেষ সতর্কতা মূলক ব্যবস্থা গ্রহণের কথা জানানো হয়েছে।এতে আরও জানানো হয়, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ থাকায় এগুলো আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহারের সিদ্ধান্ত হয়েছে। কক্সবাজারে ৮৮টি মেডিকেল টিম কাজ করবে। ৫৩৮টি সাইক্লোন সেন্টারে পাঁচ লক্ষাধিক লোক আশ্রয় নিতে পারবেন বলে জেলা প্রশাসন জানিয়েছে।
এদিকে আবহাওয়া অফিসের আবহাওয়াবিদ নাজমুল হক জানিয়েছেন, ঘূর্ণিঝড়টির সোমবার সন্ধ্যার পর কক্সবাজার উপকূল অতিক্রম করার সম্ভাবনা রয়েছে। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে বৃষ্টিসহ ঘণ্টায় ৮৮ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। উপকূলে স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ৫ ফুট বেশি জোয়ারের সম্ভাবনা রয়েছে।
