বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলা বিএনপি’র পূর্বপরিকল্পিত আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বলেছেন,। হামলাকারীদের খুঁজে বের করে দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে। তিনি বলেন, বিএনপি সরকারের প্রতি দায় চাপিয়ে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চায়। প্রমাণ হয়েছে দলটি সবসময়ই ষড়যন্ত্র করে। সোমবার দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এনাম-আনার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে মেধাবী গরীব শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। এনাম-আনার জনকল্যাণ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান আকরামুল ইসলাম খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলাম এমপি।
এতে বক্তব্য রাখেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি শাবান মাহমুদ, শিশু বিশেষজ্ঞ ডা. আবদুল আজিজ, কুষ্টিয়া জেলার খোকসা পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান বিটু, সংগঠনের সম্পাদক এম মামুন হুসাইন, সমন্বয়ক রফিকুল ইসলাম রনি, জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা সমন্বয় কমিটির মহাসচিব সফিকুল বাহার মজুমদার টিপু, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক অরুন সরকার রানা, আওয়ামী লীগ নেতা এম.এ করিম প্রমুখ। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সাংবাদিক ঝর্না মনি।
হানিফ বলেন, খালেদা জিয়ার সফরকালে কোন ধরণের বিঘœ সৃষ্টি যাতে না হয় এবং তাদের সহায়তার জন্য আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে পরিষ্কার নির্দেশ দেয়া ছিল। এখানে আমাদের নেতাকর্মীরা কেন যাবেন? তাদের এখানে যাওয়ার কোন সুযোগ নেই। তিনি বলেন, আগস্ট মাসে মিয়ানমার থেকে রোহিঙ্গারা পালিয়ে এসেছে বাংলাদেশে। ৩ মাস ধরে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে সরকারের পক্ষ থেকে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেয়া হয়েছে, ভরণ পোষণ দেয়া হচ্ছে। এমনকি তাদের নিবন্ধনও করা হচ্ছে। পরিস্থিতি যখন স্বাভাবিক হয়ে এসেছে তখন তিনি (খালেদা জিয়া) রোহিঙ্গাদের প্রতি দরদ দেখাতে কক্সবাজার গেছেন।
হানিফ বলেন, খালেদা জিয়ার সফরকালে কোন ধরণের বিঘœ সৃষ্টি যাতে না হয় এবং তাদের সহায়তার জন্য আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে পরিষ্কার নির্দেশ দেয়া ছিল। এখানে আমাদের নেতাকর্মীরা কেন যাবেন? তাদের এখানে যাওয়ার কোন সুযোগ নেই। তিনি বলেন, আগস্ট মাসে মিয়ানমার থেকে রোহিঙ্গারা পালিয়ে এসেছে বাংলাদেশে। ৩ মাস ধরে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে সরকারের পক্ষ থেকে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেয়া হয়েছে, ভরণ পোষণ দেয়া হচ্ছে। এমনকি তাদের নিবন্ধনও করা হচ্ছে। পরিস্থিতি যখন স্বাভাবিক হয়ে এসেছে তখন তিনি (খালেদা জিয়া) রোহিঙ্গাদের প্রতি দরদ দেখাতে কক্সবাজার গেছেন।
