আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতু এবং সড়ক পরিবহন মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের দলে অনুপ্রবেশকারী আগাছাদের ঠাঁই দেয়ার বিষয়ে সতর্ক করেছেন । আজ বুধবার দুপুরে সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার শক্তিপুর ‘নুরজাহান ভবন’ চত্বরে এক অনুষ্ঠানে তিনি নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, দল ক্ষমতায় না থাকলে এসব অনুপ্রবেশকারীদের ৫ হাজার পাওয়ারের বাতি জ্বালিয়েও খুঁজে পাওয়া যাবে না। বাংলা একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা মহাপরিচালক ও সাবেক উপাচার্য প্রফেসর মযহারুল ইসলামের ১৪ তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে তার মাজারের পাশে এক স্মরণ সভার আয়োজন করা হয়। এতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে কাদের বলেন,
দলীয় নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। দলের ভেতরে প্রতিযোগীতা থাকবে, সেটা যেন অসুস্থ না হয়। যারা উন্নয়ন করবেন আর সকলের সাথে ভাল আচরণ করবেন আগামী নির্বাচনে তাদেরকেই মনোনয়ন দেয়া হবে।
দু:সময়ের নেতাকর্মীদের কাছে টেনে নিন। তিনি বলেন, বিএনপি মানে হাওয়া ভবনের দুর্নীতি ও লুটপাট আর অগ্নিসন্ত্রাস। এই দলটি আবারও যদি ক্ষমতায় আসে তাহলে দেশ আবারও অন্ধকারে পতিত হবে। বাংলার মানুষ আর বিএনপির অন্ধকারে ফিরে যাবে না। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ আলোর পথে রয়েছে। আওয়ামী লীগ আবারও ক্ষমতায় গেলে বাংলাদেশ বিশ্বের উন্নত দেশগুলো মত আরও উন্নত হবে।
তিনি আরও বলেন, ২০০১ থেকে ২০০৬ সালের রক্তাক্ত ইতিহাস আর ২০১৩-১৪ সালের অগ্নি সন্ত্রাসের কথা ভুলে যায়নি। ক্ষমতায় থাকতে তারা সাবেক অর্থমন্ত্রী কিবরিয়া, মঞ্জুরুল ইমাম, আহসানউল্লাহ মাস্টারসহ অসংখ্য নেতাকর্মীকে হত্যা করেছে। মা-বোনদের ধর্ষণ করেছে। আওয়ামী লীগের ২১ হাজার নেতাকর্মীর রক্ত ঝরিয়েছে। রক্তের নদী আর কান্নার দরিয়ায় ভাসিয়েছে বাংলার মানুষকে। এখন তারা আবার লোক দেখানো মায়াকান্না করছে।
তিনি আরও বলেন, ২০০১ থেকে ২০০৬ সালের রক্তাক্ত ইতিহাস আর ২০১৩-১৪ সালের অগ্নি সন্ত্রাসের কথা ভুলে যায়নি। ক্ষমতায় থাকতে তারা সাবেক অর্থমন্ত্রী কিবরিয়া, মঞ্জুরুল ইমাম, আহসানউল্লাহ মাস্টারসহ অসংখ্য নেতাকর্মীকে হত্যা করেছে। মা-বোনদের ধর্ষণ করেছে। আওয়ামী লীগের ২১ হাজার নেতাকর্মীর রক্ত ঝরিয়েছে। রক্তের নদী আর কান্নার দরিয়ায় ভাসিয়েছে বাংলার মানুষকে। এখন তারা আবার লোক দেখানো মায়াকান্না করছে।