আজ রোববার সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এমনটাই জানান সেতুমন্ত্রী। গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় ধানমণ্ডির আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর কার্যালয়ে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরকে ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতারা ‘অবরুদ্ধ’ রাখার বিষয়টিকে গুজব বলে উড়িয়ে দিলেন তিনি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, কালকে আমাকে ঘিরে কোনো বিক্ষোভ হয়নি, আমাকে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়নি। গণমাধ্যমে যেসব ছবি ছাপা হয়েছে তা সাবেক ওই নেতাদের উল্লাসের ছবি বলেও দাবি করেন তিনি।
গতকাল ধানম-িতে ওবায়দুল কাদেরকে ঘিরে কোনো বিক্ষোভ হয়নি উল্লেখ করে তিনি বলেন, কোনো কমিটিও গঠন হয় নাই। কমিটি বাতিলও হয় নাই।
কমিটি না হওয়া পর্যন্ত আগের কমিটির সদস্যরা সাধারণ সদস্য হিসেবে থাকবেন।
উপকমিটি কেন গঠন করা হয়নি জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন, আমরা যাচাই-বাছাই করছি। কোনো অনুপ্রবেশকারী ঢুকে পড়ে কি না। কোনো মামলার আসামি আছে কি না। এগুলো যাচাই-বাছাই করতেই একটু সময় নিচ্ছি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বিষয়টা এমন একটা জায়গায় গেছে যে যেনতেন প্রকারেই হোক কমিটিতে নামটা ঢুকলেই তিনি এলাকায় গিয়ে বিশাল আকারের ছবি দিয়ে ওপরে কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতার ছবি দিয়ে পোস্টার-ফেস্টুনে ভরে ফেলেন। এমপিদের সঙ্গে বিরোধে লিপ্ত হন। এই কারণেই আমরা এইবার সিদ্ধান্ত নিয়েছে যাচাই-বাছাই করে দলের ত্যাগী নেতাদের কমিটিতে স্থান দেবো।
এদিকে সংবাদমাধ্যমে অবরুদ্ধের খবর প্রকাশ প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে সেতুমন্ত্রী বলেন, আমি একজন মুসলমান, আমি কি নামাজও পড়তে পারব না। আমি দরজা বন্ধ করে একাকী নামাজ পড়লেও আপনারা লিখে দেন আমি জানি কী করছিলাম। এগুলো তো সুস্থ সাংবাদিকতা না। আপনাদের তো অবাধ স্বাধীনতা আছে। নিউজগুলো প্রকাশ করার আগে আপনাদের উচিত সাংবাদিকতার নীতিমালা অনুযায়ী একটু যাচাই-বাছাই করে নেওয়া। তাহলে আর ভুল বোঝাবুঝি হয় না। কালকের যে ঘটনা নিয়ে আপনারা সংবাদ করেছেন, আমার জানামতে সেখানে কোনো সাংবাদিক ছিল না। তাহলে আপনারাই বলেন, অনেকগুলো পত্রিকায় দেখলাম একই ধরনের সংবাদ। এগুলো দুঃখজনক।
উপকমিটি কেন গঠন করা হয়নি জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন, আমরা যাচাই-বাছাই করছি। কোনো অনুপ্রবেশকারী ঢুকে পড়ে কি না। কোনো মামলার আসামি আছে কি না। এগুলো যাচাই-বাছাই করতেই একটু সময় নিচ্ছি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বিষয়টা এমন একটা জায়গায় গেছে যে যেনতেন প্রকারেই হোক কমিটিতে নামটা ঢুকলেই তিনি এলাকায় গিয়ে বিশাল আকারের ছবি দিয়ে ওপরে কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতার ছবি দিয়ে পোস্টার-ফেস্টুনে ভরে ফেলেন। এমপিদের সঙ্গে বিরোধে লিপ্ত হন। এই কারণেই আমরা এইবার সিদ্ধান্ত নিয়েছে যাচাই-বাছাই করে দলের ত্যাগী নেতাদের কমিটিতে স্থান দেবো।
এদিকে সংবাদমাধ্যমে অবরুদ্ধের খবর প্রকাশ প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে সেতুমন্ত্রী বলেন, আমি একজন মুসলমান, আমি কি নামাজও পড়তে পারব না। আমি দরজা বন্ধ করে একাকী নামাজ পড়লেও আপনারা লিখে দেন আমি জানি কী করছিলাম। এগুলো তো সুস্থ সাংবাদিকতা না। আপনাদের তো অবাধ স্বাধীনতা আছে। নিউজগুলো প্রকাশ করার আগে আপনাদের উচিত সাংবাদিকতার নীতিমালা অনুযায়ী একটু যাচাই-বাছাই করে নেওয়া। তাহলে আর ভুল বোঝাবুঝি হয় না। কালকের যে ঘটনা নিয়ে আপনারা সংবাদ করেছেন, আমার জানামতে সেখানে কোনো সাংবাদিক ছিল না। তাহলে আপনারাই বলেন, অনেকগুলো পত্রিকায় দেখলাম একই ধরনের সংবাদ। এগুলো দুঃখজনক।
