দুইজন নিহত হয়েছেন বাগেরহাট ও কক্সবাজারে পৃথক বন্দুক যুদ্ধে । বাগেরহাটে নিহত হায়দার আলী বনদস্যু হিসেবে পরিচিত এবং কক্সবাজারের নিহত আব্দুর রহিমের বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা রয়েছে। গতকাল রাতে র্যারের সঙ্গে এ বন্দুক যুদ্ধের ঘটনা ঘটে। বাগেরহাটের র্যাব-৮ এর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে বনদস্যুদের অস্ত্র জমা দিয়ে আত্মসমর্পণের কথা ছিল। সে অনুযায়ী র্যাবের পক্ষ থেকে একটি দল তাদেরকে আনার জন্য উপজেলার সাপমারী তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায় যায়। র্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে তারা গুলি ছোড়ে।
আত্মরক্ষার্থে র্যাবের পক্ষ থেকেও তখন পাল্টা গুলি ছোড়া হয়। পরে র্যাব ঘটনাস্থল থেকে একজনের গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার করে। এসময় অস্ত্র ও গুলিসহ ২৭ বনদস্যুকে আত্মসমর্পণের জন্য বাগেরহাটে নিয়ে আসা হয়। অপরদিকে, কক্সবাজারের চকরিয়ায় ধর্ষণ মামলা আসামি আব্দুর রহিম (২০) র্যাবের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছে। চকরিয়া থানায় পাঁচ বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে তার বিরুদ্ধে মামলা করা রয়েছে। র্যাবের ভাষ্যমতে, চকরিয়া উপজেলার উলুবন এলাকায় তার সন্ধান পেয়ে র্যাব-৭ এর একটি দল রাতে অভিযানে নামে। সেখানে আব্দুর রহিম ও তার সঙ্গীরা র্যাবকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়লে র্যাবও পাল্টা গুলি ছোড়ে। বন্দুকযুদ্ধ শেষে ঘটনাস্থল থেকে একজনের গুলিবিদ্ধ লাশসহ তিন রাউন্ড গুলি এবং দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করে র্যাব।
