প্রবাহিত হচ্ছে ধরলা, তিস্তা, সুরমা নদীর পানি বিপদসীমার ওপর দিয়ে। এতে লালমনিরহাট, কুড়িগ্রাম ও সুনামগঞ্জের হাজার হাজার পরিবার পানিবন্দী
হওয়ার আশংকা দেখা দিয়েছে। পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্র জানিয়েছে, ধরলা, তিস্তা, ব্রহ্মপুত্র ও দুধকুমারসহ উত্তরের নদ-নদীর পানি দ্রুত বৃদ্ধি পাওয়ায় এসব নদীর অববাহিকায় ২৫টি ইউনিয়নের শতাধিক গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এতে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে প্রায় ৫০ হাজার পরিবার। লালমানিরহাটের ধরলা নদীর পানি বিপদসীমার ৬৪ সে.মি., তিস্তা নদীর ৬ সে.মি. ও সুনামগঞ্জের নদীর ৬৭ সে.মিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। এছাড়া সুনামগঞ্জ-ছাতক সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে।
এদিকে এ বছর তিনটি প্রধান নদীর ২২টি পয়েন্টে তীব্র ভাঙ্গনের পূর্বাভাস দিয়েছে সরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সিইজিআইএস।
