আরও ৩৭ পিয়াজ আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের মালিকদের জিজ্ঞাসাবাদ করছে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর। কারসাজি করে দাম বাড়ানোর অভিযোগে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। আজ সকাল থেকে রাজধানীর কাকরাইলে অধিদপ্তরের কার্যালয়ে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।

আমদানিকারকদের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে বিস্তারিত জানাবেন শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. শহিদুল ইসলাম। এর আগে গতকাল সোমবার ১০ আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের মালিককে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।

কারসাজির সন্দেহে মোট ৩৪১ আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানকে চিহ্নিত করা হয়। তবে প্রাথমিক পর্যায়ে যেসব আমদানিকারক এক হাজার টনের বেশি পেঁয়াজ এনেছে তাদেরই জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডাকা হয়েছে।

শুল্ক গোয়েন্দা সূত্রে জানা যায়, চলতি বছরের আগস্ট মাস  থেকে ১৮ই নভেম্বর পর্যন্ত ৩৪১ আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান  দেশের ৮টি স্থলবন্দর ও শুল্ক স্টেশন দিয়ে পিয়াজ আমদানি করে এক লাখ ৬৭ হাজার ৮০৬ টন। এতে খরচ হয় ৬৬০  কোটি টাকা। এর মধ্যে সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে পিয়াজ আসে ৫১ হাজার ৬৪৯ টন। ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে ৪৬ হাজার ৩৭০ টন, টেকনাফ দিয়ে ৩৪ হাজার ৮৬১ টন, হিলি দিয়ে ২৪ হাজার ৩০৮ টন, চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে আসে ছয় হাজার ৬৯৩ টন, বাংলাবান্ধা দিয়ে ১৭১ টন ও ঢাকা কাস্টম হাউস দিয়ে আসে ২৭ টন পিয়াজ।

Share Now
December 2025
M T W T F S S
1234567
891011121314
15161718192021
22232425262728
293031